বর্তমান সময়ে যারা টাকা ইনকাম করতে চান? তারা অসংখ্য মাধ্যম খুঁজে পাবেন। যেগুলো অনুসরণ করে, আপনারা সহজেই টাকা উপার্জন শুরু করে দিতে পারবেন।
কিন্তু আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক রয়েছে। যারা সব সময় প্রশ্ন করে থাকে যে, মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করব কিভাবে।
তো আমরা সকলে জানি বর্তমান সময়টি অনলাইন ইনকামের যুগ। আর অনলাইন থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিশেষ করে, বাংলাদেশের তরুণ-তরুণী’রা অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টর বেছে নিয়ে কাজ করছে।
তাই আপনি যদি অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান? সে ক্ষেত্রে অনেক গুলো কাজের সেক্টর পেয়ে যাবেন।
তাই আপনারা যারা মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান? তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে, যাবতীয় তথ্য দেয়া হবে। যে কিভাবে আপনারা অনলাইন সেক্টর গুলোতে কাজ করে মাসে ১ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
তাই আপনি যদি এই আর্টিকেল সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেতে চান? তাহলে নিচে দেওয়া আলোচনা গুরো শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
অনলাইন ইনকাম কি?
আপনারা ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে নিজের মেধা ও সৃজনশীলতা দিয়ে ইনকাম করা কে অনলাইন ইনকাম বলা হয়।
আপনাকে যদি আরো সহজ করে বললে, বলা যায়, আপনার অভিজ্ঞতা অনলাইনের বিভিন্ন সেক্টরে কাজে লাগিয়ে। বিশেষ করে, কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
বিশেষ করে আমরা বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং সম্পর্কে শুনেছি। অনলাইন ইনকাম নিয়ে অনেকগুলো সেক্টর বর্তমানে প্রচলিত রয়েছে।

তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ কনটেন্ট রাইটিং/ আর্টিকেল রাইটিং করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করছে।
আমরা আগেই বলেছি, অনলাইনে এমন অনেক গুলো সেক্টর রয়েছে। যে গুলোতে কাজ করে, আপনারা সহজেই মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তো অনলাইন ইনকাম করার জন্য সবথেকে বড় বিষয় হচ্ছে, আপনাদের অবশ্যই ধৈর্য, মেধা, সময় এবং ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে। তাহলে আপনারা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আর বর্তমান সময়ে, যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করে, নিজের ক্যারিয়ার সৃষ্টি করছে, তারা কিন্তু এমনি এমনি এতদূর এগিয়ে যেতে পারেনি। তারা তাদের শ্রম ধৈর্য মেধা এবং সৃজনশীলতা কি কাজে লাগিয়ে, প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
তো আমি আশা করব অনলাইন ইনকাম কি ? সে বিষয়ে আপনারা কিছুটা পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পেরেছেন।
অনলাইনে ইনকাম করার যোগ্যতা
তো আপনারা যারা অনলাইন সেক্টরে টাকা উপার্জন করার চিন্তাভাবনা করছেন। তাদের অবশ্যই অনলাইন ইনকাম করার যোগ্যতা থাকতে হবে।
আপনারা এখন হয়তো মনে মনে চিন্তা করছেন অনলাইনে ইনকাম করার কি ধরনের যোগ্যতা লাগতে পারে? তো এ বিষয় নিয়ে চিন্তা করার কোনো কারণ নেই।
কারণ আপনি যদি অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করতে চান? সে ক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার তেমন কোন প্রয়োজন নেই। মনে করুন আপনার কাছে- মাস্টার ডিগ্রী ডজন ডজন সার্টিফিকেট রয়েছে।
তো আপনি এখন অনলাইনে কোন একটি সেক্টরে কাজ করতে চান? কিন্তু সেই সেক্টরের কোনো কাজেই আপনি বোঝেন না? তাহলে আপনার সার্টিফিকেট দিয়ে কি হবে?
তো এখন আপনি আবার প্রশ্ন করতে পারেন যে, সার্টিফিকেট দিয়ে যদি অনলাইন ইনকাম না করা যায়। সেক্ষেত্রে, অনলাইন ইনকাম করার যোগ্যতা কি?
হ্যাঁ বন্ধুরা এখন মূল আলোচনায় আপনাকে জানিয়ে দেবো। অনলাইন ইনকাম করার যোগ্যতা সম্পর্কে।
আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার কথা চিন্তা করেন। সে ক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনো কাজেই আসবে না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে।
বিশেষ করে, আমরা এখানে যে কাজের কথা বলব বা অনলাইনে যে, সেক্টরে কাজের বিষয় নিয়ে বলবো।
সে বিষয়ে কাজ করার জন্য আপনার তেমন কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন পড়বে না। তবে, মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পাশেই আপনারা অনলাইন সেক্টরে কাজ করতে পারবেন।
তো অনলাইনে ইনকাম করার যোগ্যতা হচ্ছে, কাজের দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা। আপনারা অনলাইনে যে কোন একটি কাজের সেক্টর বেছে নিয়ে।
সেই কাজের উপর যদি কোর্স করেন। তাহলে আপনারা সেই কাজটি দক্ষতার সাথে করতে পারবেন। তো এখানে কোন প্রকার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন পড়বে না।
শুধুমাত্র আপনার কাজের অভিজ্ঞতা দিয়ে, অনলাইন সেক্টর গুলোতে কাজ করতে পারবেন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। অনলাইন ইনকাম করার যোগ্যতা সম্পর্কে।
আপনারা উপরোক্ত আলোচনা তে অনলাইন ইনকাম কি? এবং অনলাইন ইনকাম করার যোগ্যতা সম্পর্কে যথাযথ তথ্য পেয়েছেন।
সেই প্রেক্ষিতে আমি এখন আপনাদের জানাবো, অনলাইন থেকে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার গাইড লাইন সম্পর্কে।
সেই গাইড টি ফলো করে, আপনারা সহজে নিজের বাড়িতে বসে বা যে কোন জায়গায় বসে। অনলাইনের সেক্টর গুলোতে কাজ করে, অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার গাইড
আপনারা যারা মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজছেন? তারা সঠিক একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। কারণ আজ আমি আপনাকে এখানে এমন কিছু অনলাইন সেক্টর এর কাজ সম্পর্কে জানাবো। যে কাজ গুলো করে আপনারা প্রতি মাসে ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারবেন অনায়াসে।
কথাটি শুনে অবাক লাগলেও কিন্তু সত্যি। আমাদের জানামতে, বাংলাদেশে অসংখ্য পরিমাণের মানুষ অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে, নিজের ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে।
তাই আপনি কেন পিছিয়ে থাকবেন, টাকা ইনকাম করার বিষয় নিয়ে। আপনি চাইলেও অনলাইনে ভালো একটি সেক্টর নিয়ে টাকা উপার্জন করা শুরু করতে পারবেন।
তো আপনাদের মধ্যে অনেকের প্রশ্ন হতে পারে বাংলাদেশ থেকে যারা অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করছে তারা মাসে কি পরিমানের ইনকাম করে? তো চলুন সে বিষয়ে আপনাকে একটু পরিষ্কার করে বলি।
অনলাইনে কত টাকা ইনকাম করা যায়?
বর্তমান সময়ে, বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণের তরুন- তরুনীরা অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টর বেছে নিয়ে কাজ করছে। বিশেষ করে, লোকেরা ব্লগিং থেকে শুরু করে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং সেক্টরে কাজ করে যাচ্ছে।
তাই আপনি যদি অনলাইনে ব্লগিং সেক্টরে কাজ করেন। সে ক্ষেত্রে ভালো টাকাও উপার্জন করতে পারবেন।
আমরা আগেই বলেছি, বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টর মানে ব্লগিং করে, নিজের ঘরে বসে প্রতি মাসে ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে।
আপনি চাইলেও কিন্তু ব্লগিং কোর্স করে, সহজেই অনলাইনে টাকা উপার্জন শুরু করতে পারবেন।
তো আমরা আপনাকে বোঝানোর জন্য এই টাকার পরিমাণটি জানিয়ে দিলাম। তবে, যারা ব্লগিং সেক্টরে, পর্যাপ্ত পরিমাণের সময় এবং ধৈর্য সহকারে কাজ করে। তারা এক লক্ষ টাকার উপরেও প্রতি মাসে ইনকাম করতে পারে বা ইনকাম করে যাচ্ছে।
অনলাইন ইনকাম এর সেক্টর
আমরা আপনাকে আগে জানিয়েছি, অনলাইনে অসংখ্য ইনকাম করার সেক্টর রয়েছে। সেই লক্ষ্যে আমি আজ আপনাকে ব্লগিং সেক্টর নিয়ে বিস্তারিত জানাবো।
কারণ ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করা অনেক সহজ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ব্লগিং করতে চাইলে, একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে, আপনাদের সেখানে, কন্টেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল রাইটিং করে, টাকা ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন।
তো চলুন অনলাইন ইনকামের জনপ্রিয় সেক্টর ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক। কিভাবে আপনারা ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করবেন সেই সম্পর্কে।
ব্লগিং করে অনলাইন ইনকাম
আপনি যদি অনলাইন সেক্টরে কাজ করতে চান? তাহলে আপনার সবথেকে ভালো ইনকামের পথ হতে পারে ব্লগিং।
কারণ ব্লগিং করে অসংখ্য পরিমাণের মানুষ তাদের নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। আপনি চাইলেও আপনার ক্যারিয়ার ব্লগিং কাজে জড়াতে পারেন।
কারণ এখানে, আনলিমিটেড ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।
তো আপনি যদি ব্লগিং করার সিদ্ধান্ত নেন সেক্ষেত্রে, সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে। মাসে 50,000 থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আর ব্লগিং সেক্টরে কাজ করতে চাইলে, অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। কিভাবে আপনারা একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন? সে বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
তো এখন অনেকের মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে, কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয়। ওয়েবসাইট তৈরীর খরচ কত? কোন প্লাটফর্মে ওয়েবসাইট তৈরি করলে ভালো হবে।
বর্তমান সময়ে যারা ব্লগিং সেক্টরে কাজ করছে তারা বেশিরভাগ সময় ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগার প্লাটফর্ম নিয়ে কাজ করছে।
তো আপনি চাইলে ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস ব্যবহার করে, সহজেই একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনাদের জানতে হবে ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্ম কেমন এবং ব্লগার প্ল্যাটফর্ম কেমন? মানে ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগার এর মধ্যে পার্থক্য কি? তো চলুন এ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত জেনে নেয়া যায়।
ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেস এর মধ্যে পার্থক্য ?
ব্লগার হচ্ছে, একটি ফ্রি প্ল্যাটফর্ম। অন্যদিকে ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে একটি পেইড প্ল্যাটফর্ম।
ব্লগার প্ল্যাটফর্ম দিয়ে ওয়েবসাইট বানানোর জন্য ফ্রিতে সাব-ডোমেইন ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট বানানোর জন্য একটি ডোমেইন কিনতে হবে।
ব্লগার প্ল্যাটফর্ম দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ফ্রি ১৫ জিবি হোস্টিং পাবেন। অন্যদিকে ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্ম দিয়ে, ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য একটি ওয়েব হোস্টিং কিনতে হবে।
ব্লগার প্ল্যাটফর্ম দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ফ্রিতে থিম ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসে কিনতে হবে।
এছাড়া ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেস এর মধ্যে আরও অসংখ্য পার্থক্য রয়েছে। মোটকথা ব্লগার প্ল্যাটফর্ম দিয়ে আপনারা একদম বিনামূল্যে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। আর অন্যদিকে ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্ম দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে গেলে কিছু পরিমাণে টাকা খরচ করতে হবে।
এই হচ্ছে, ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেসের মধ্যে থাকা পার্থক্য গুলো।
তবে আমি আপনাকে পরামর্শ দেব আপনি যদি ব্লগিং করে মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান? সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস/ প্ল্যাটফর্ম দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন।
সে ক্ষেত্রে আপনারা সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা পাবেন। কিছু টাকা খরচ করার বিনিময়ে। এখন আপনার উপর নির্ভর করবে, আপনি কোন সিএমএস ব্যবহার করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন।
তো এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে যে, একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার পরে কাজ কি? হ্যাঁ সঠিক একটি উত্তর জানতে নিতে দেওয়া তথ্য গুলো ফলো করুন।
১. ব্লগ বা ওয়েব সাইট তৈরি করার পর সুন্দর ভাবে কাস্টমাইজ করতে হবে।
২. ব্লগ বা ওয়েবসাইটে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। (বাংলা বা ইংরেজি)।
ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার উপায়
আপনারা যখন একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করবেন? সে ওয়েবসাইটটি সুন্দরভাবে কাস্টমাইজ করবেন এবং ইউনিক আর্টিকেল লিখবেন।
তো ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার সব থেকে সেরা মাধ্যম হচ্ছে, গুগল এডসেন্স।
আপনি যদি ব্লগিং করে, মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান? সে ক্ষেত্রে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন করে ইনকাম করতে পারবেন।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন হতে পারে যে, গুগল এডসেন্স কি? আপনাকে সংক্ষিপ্তভাবে বলতে চাই? গুগল এডসেন্স আছে, একটি বিশাল অ্যাড নেটওয়ার্ক। যা গুগল দ্বারা পরিচালিত।
আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার পর গুগল এডসেন্সের নীতিমালা অনুসরণ করে, আপনি যদি কাজ করতে পারেন।
তাহলে গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রভাল নিয়ে ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবেন।
তো গুগল এডসেন্সের অনুমোদন পাওয়ার জন্য যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে।
সেগুলো হলো-
- একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ ভালোভাবে কাস্টমাইজ করতে হবে।
- ইউনিক আর্টিকেল লিখতে হবে।
- ওয়েবসাইট বা ব্লগের পেইজ তৈরি করতে হবে।
- ওয়েবসাইটে কিছু পরিমাণের ভিজিটর আসতে হবে।
- ব্লগ বা ওয়েবসাইটে কমপক্ষে ৩০ টি থেকে ৫০ টি আর্টিকেল পাবলিশ করা থাকতে হবে।
গুগল এডসেন্সের উপরোক্তা শর্ত গুলো আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে যদি পূরণ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনারা গুগল এডসেন্সের অনুমোদন পেয়ে যাবেন।
আর গুগল অ্যাডসেন্সের অনুমোদন পাওয়ার পর আপনারা সেখান থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। বিজ্ঞাপন ক্লিক এবং ইম্প্রেশনের মাধ্যমে।
আর google এডসেন্স থেকে আপনার যখন ইনকাম হওয়া শুরু হবে। তখন আপনার এডসেন্স একাউন্টে ১০০ ডলার হওয়ার পরে।
সেই পেমেন্ট আপনাকে প্রতি মাসের ২১ তারিখের মধ্যে আপনার ব্যাংকিং একাউন্টে প্রেরণ করা হবে।
আর সে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। মোবাইল ব্যাংকিং রকেট এর মাধ্যমে। এছাড়া, মাস্টার কার্ড, ভিসা কার্ড ইত্যাদি কার্ড ব্যবহার করে।
শেষ কথাঃ
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি ছিল, মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার গাইড লাইন। তো আপনি যদি এই পরিমাণের টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে অনলাইন সেক্টরে কাজ করতে হবে।
আর উপরোক্ত কাজ করার জন্য আপনাকে কোন প্রকার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। শুধুমাত্র একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে যে, পরিমাণ টাকা খরচ হয়।
সেই পরিমাণের টাকা খরচ করার বিপরীতে আর অন্য কোন খরচ করতে হবে না।
আমরা আশা করব উপরোক্ত আলোচনা অনুসরণ করে আপনারা বিস্তারিত তথ্য বুঝতে পেরেছেন। আর যদি না বুঝে থাকেন। তাহলে দয়া করে, উপরোক্ত আলোচনাটি আরও একবার পড়ে নিবেন।
আর আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনারা অনলাইন ইনকাম বিষয়ক যাবতীয় তথ্য সবার আগে পেতে, নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।